1. ssexpressit@gmail.com : admin :
  2. dailynatundiganto@gmail.com : Homayon Kabir : Homayon Kabir
সর্বশেষ :
আশুলিয়ায় ক্যান্সার রোগীকে বাঁচাতে চ্যারিটি কনসার্ট জমে উঠেছে রাতোয়াল গোল্ড কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট আত্রাই লটারির টাকা আত্মসাৎ করায় বিএনপির ৩ নেতাকর্মী শোকজ,প্রতারক পাপ্পু কোথায়? আত্রাই পৌষসংক্রান্তি মেলায় লটারির টিকিট বিক্রি করে “ড্র” না দিয়ে ২০ লক্ষ টাকা নিয়ে উধাও বিএনপি নেতা রাণীনগর চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ইমরান বহিষ্কার পাইকগাছায় জলমহালে হামলা মামলায় সাবেক বিএনপি নেতা ডাবলুর ভাই কারাগারে রাণীনগর প্রবাসীকে পিটিয়ে যুবদল নেতার ২ লক্ষ টাকা চাঁদা আদায় নিত্যপণ্যের দাম কমানোর দাবী জানিয়ে আশুলিয়ায় সমাবেশ আইএফআইসি ব্যাংক বসুন্ধরা শাখার পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ আশুলিয়ায় চাঁদা না পেয়ে চা দোকানীকে গুলি, গ্রেপ্তার -০৩

ছাত্রজনতার উপর গুলিবর্ষণ করে হত্যাযজ্ঞ চালায় ছাত্রলীগ নেতা সজীব ও তার বাহিনীর সদস্যরা

  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ২ অক্টোবর, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিনিধি: গত ০৫ আগস্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পতন হয় স্বৈরাচার শেখ হাসিনার।শুধু পতনই নয় দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায় তিনি।হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর সারাদেশ জুড়ে বিজয় উল্লাসে মেতে ওঠে ছাত্রজনতা সহ সকল শ্রেণী পেশার মানুষ।

ওই দিন বিজয় উল্লাসে মেতে ওঠা ছাত্রজনতার বুকে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে তাদের পাখীর মতো হত্যা করে স্বৈরাচার হাসিনার ছাত্রলীগ, যুবলীগ,আ.লীগ সহ বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

আশুলিয়া থানার বাইপাইল এলাকা ওই দিন হঠাৎ করেই রণক্ষেত্রে পরিণত হয়,ক্রমেই বাড়তে থাকে লাশের মিছিল। একের পর এক নির্বিচারে গুলি চালিয়ে পিটিয়ে ও আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হয় ৪৬ জন আন্দোলনকারীদের।

পরবর্তীতে আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর থেকে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা সহ বিভিন্ন মন্ত্রী এমপিদের বিরুদ্ধে হত্যা – সহিংসতার অভিযোগে বাংলাদেশের বিভিন্ন থানা ও আদালতে মামলা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত(৮ সেপ্টেম্বর ২৪) আন্তর্জাতিক ট্রাইবুনাল আইন, ১৯৭৩ এর ৩(২) ও ৪ (১) এবং ৪(২) ধারা অনুযায়ী গনহত্যা ও মানবতাবিরোধী মতো কাজে জড়িত থাকায় শেখ হাসিনাকে প্রধান আসামি করে আশুলিয়া থানায় আর একটি হত্যা মামলা করা হয় মামলা নং(৭৩২)।

এ মামলায় আসামি করা হয় শেখ হাসিনা , ওবায়দুল কাদের সহ ৪০ জনকে।এই মামলায় আসামির তালিকায় রয়েছে সাবের আহমেদ সজীব, সাংগঠনিক সম্পাদক কাশিমপুর থানা ছাত্রলীগ। এই সাবের আহমেদ সজীব শুধু ছাত্রলীগেই ক্ষান্ত নয়। তিনি অত্র এলাকায় কিশোরগ্যাং গডফাদার নামে পরিচিত। তার রয়েছে নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনী। তার ও তার মায়ের নেতৃত্বে চলত চাঁদাবাজী, ছিনতাই, এবং ডিস ব্যবসা।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, শহীদ সাজ্জাদ হোসেন সজল এর মাতা মোসাঃ শাহিনা বেগম বাদী হয়ে উক্ত মামলাটি আদালত দায়ের করেন।।

আরও জানা যায় ৫ ই আগস্ট সরকার পতনের পর পরই বিজয় উল্লাসের সময় ছাত্রজনতার উপর পুলিশের সাথে থেকে আগ্নেয়াস্ত্র হাতে নিয়ে গুলি চালায় সাবের আহমেদ সজীব।সজিব সহ এই হত্যাকাণ্ডের সাথে যারা জড়িত তাদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক বিচারের দাবি জানিয়েছেন শহীদ সাজ্জাদ হোসেন সজলের পরিবার।

বিঃদ্রঃ -পর্ব (০১)।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ :