1. ssexpressit@gmail.com : admin :
  2. dailynatundiganto@gmail.com : Homayon Kabir : Homayon Kabir
সর্বশেষ :
পাইকগাছায় জলমহালে হামলা মামলায় সাবেক বিএনপি নেতা ডাবলুর ভাই কারাগারে রাণীনগর প্রবাসীকে পিটিয়ে যুবদল নেতার ২ লক্ষ টাকা চাঁদা আদায় নিত্যপণ্যের দাম কমানোর দাবী জানিয়ে আশুলিয়ায় সমাবেশ আইএফআইসি ব্যাংক বসুন্ধরা শাখার পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ আশুলিয়ায় চাঁদা না পেয়ে চা দোকানীকে গুলি, গ্রেপ্তার -০৩ আত্রাই আ.লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে তারুণ্য উৎসব কর্মশালা পালন করলো ”ইউএনও” চাঁদা না দেওয়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মীকে গুলি করলেন যুবলীগ নেতা সাভার সড়ক দুর্ঘটনায় অ্যাম্বুলেন্স সহ দুটি বাসে আগুন নিহত-০৪ কক্সবাজারে নিখোঁজের পর এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার জাবিতে লাল-সবুজ উন্নয়ন সংঘের উদ্যোগে অসহায় শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ

প্রতারক স্বামীর বিরুদ্ধে দুই-স্ত্রী ও প্রেমিকার মানব বন্ধন

  • সর্বশেষ আপডেট : রবিবার, ৪ জুন, ২০২৩

সাভার প্রতিনিধি :
বেসরকারি একটি মাদরাসার চেয়ারম্যানের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছেন বর্তমান ও সাবেক স্ত্রীসহ প্রেমিকা। এসময় তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন তারা।

রবিবার (৪ জুন) দুপুর ১ টার দিকে সাভারের সাভার-মজিদপুর সড়কের আল-বারাকা মার্কেটের আত-তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসার সামনে এই মানববন্ধন করেন তারা।

অভিযুক্তের নাম ক্বারী এনামুল হাসান সাদী, তিনি চাঁদপুর জেলার কচুয়া থানার বাইছাড়া গ্রামের ইব্রাহিমের ছেলে।

মানববন্ধনে দ্বিতীয় স্ত্রী বলেন, আত-তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসার চেয়ারম্যান ক্বারী এনামুল হাসান সাদীর মাদরাসায় আমার সন্তানকে ভর্তি করতে আসি। ভর্তির পর জোর জবরদস্তি করে আমার সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে বিয়ে করে। পরে মোবাইল ফোনে অন্তরঙ্গ মহুর্তের ছবি সংরক্ষণ করে ব্ল্যাকমেইল শুরু করে। যৌতুকের জন্য মারধর করে। পরে জানতে পারি তার আগেও একজন বউ আছে। সে স্ত্রীকে তালাক দিয়েছেন। পরে তার বিরুদ্ধে নির্যাতন ও যৌতুকের মামলা দায়ের করলে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বর্তমানে জেলহাজতে রয়েছে। তবে ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার করে দেওয়ার হুমকি দিয়ে মামলা তুলে নিতে বলছেন।

প্রথম স্ত্রী বলেন, আমার সাথে পারিবারিকভাবেই বিয়ে হয় আত-তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসার চেয়ারম্যান ক্বারী এনামুল হাসান সাদীর সাথে। তিনি আত-তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসার চেয়ারম্যান। সংসার ভালই চলছিল। হঠাৎ তিনি নারীদের প্রতি আশক্ত হয়ে পড়েন। তার সহযোগী কামাল হুসাইন, ইসমাইল হুসাইন, সাখাওত হুসাইন ও মোস্তফার সহযোগিতায় অন্য বাসায় নারীদের নিয়ে ফুর্তি করতে থাকেন। এব্যাপারে তার সাথে পারিবারিক কোন্দলের সৃষ্টি হয়। পরে আমাকে বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে তালাক দিয়ে দেয়। আমি দুই বছরের শিশু সন্তান নিয়ে খুব কষ্টে আছি। আমি এরকম প্রতারকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। তার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করি। সেই মালায় গ্রেপ্তার হয়েছিল ও পরে জামিনে আসে।

ভুক্তভোগী প্রেমিকা বলেন, আমি আমার ভাইকে তার মাদ্রাসায় ভর্তি করতে আসি। আমার মোবাইল নম্বর নিয়ে আমার সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। পরে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে আমার সাথে শারিরীক সম্পর্ক করেন। পরে শুনি তিনি আরও দুই বিয়ে করেছেন। তাদের ভরনপোষণও দেন না। তিনি মোবাইলে বিভন্ন মহুর্তের ছবি তুলে চাইতেন। সেই ছবি দিয়ে এখন ব্ল্যাকমেইল করছেন। আমি তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।

মানববন্ধনে ভুক্তভোগীদের পরিবারসহ এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ :