1. ssexpressit@gmail.com : admin :
  2. dailynatundiganto@gmail.com : Homayon Kabir : Homayon Kabir
সর্বশেষ :
আত্রাই ফেসবুকে মিথ্যা অপপ্রচার চেয়ারম্যান প্রার্থীর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির প্রতিবাদে ঢাকা জেলা যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল  আত্রাই বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা আশুলিয়ায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ঢাকা জেলা ছাত্রদলের স্মরণ সভা  আশুলিয়ায় চাঁদাবাজির অভিযোগে স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা হৃদয় দয়াল গ্রেফতার  তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র প্রতিহত করা হবে  –  শাওন সরকার  দুটি কিডনি নষ্ট হওয়া জাকিরের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন বিএনপি নেতা খোরশেদ আলম  একদিনে ১ লাখ চারা রোপণ: সাভারের ইউএনও আবুবকর সরকারের ব্যতিক্রমী উদ্যোগে প্রশংসার জোয়ার তানজিলা টেক্সটাইলের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন এসএসসিতে এ-প্লাস পেয়ে উত্তীর্ণ সাকিব; হতে চায় মানবিক ডাক্তার

ট্রেনিংপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার সনদপত্র লোপাটের অভিযোগ মজিবর রহমান ঝরু’র বিরুদ্ধে

  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

মোঃ সোহেল রানা জেলা (নওগাঁ) প্রতিনিধি: ঘটনাটি ঘটেছে, নওগাঁর আত্রাই উপজেলার কালিকাপুর ইউনিয়নের ওলাবাড়িয়া গ্রামে। তথ্য অনুসন্ধানে গিয়ে জানা যায়, অভিযোগকারী ভুক্তভোগী মোঃ শাহার আলী (৯২) পিতা: মৃত: বাবুর আলী একজন মুক্তিযুদ্ধকালীন ( ভারতে) ট্রেনিং প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বলেন , ১০ থেকে ১২ বছর আগে মোঃ মজিবর রহমান ঝরু(৭১) (মুক্তিযোদ্ধা) পিতা: মৃত: করিম মাঝি তারানগর, মুক্তিযোদ্ধার কার্ড করে দেয়ার কথা বলে তার কাছ থেকে যাবতীয় সনদপত্র মূলকপি ও খরচের জন্য তিনশত টাকা নিয়ে নেয়। কিন্তু দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হলেও তার মুক্তিযোদ্ধার কার্ড না হওয়ায় তিনি মজিবর রহমান ঝরু এর কাছে তার সনদপত্র গুলো ফেরত চায়।

কিন্তু মজিবর রহমান ঝরু দিচ্ছি দিব বলে তালবাহানা করতে থাকে। কিছুদিন পর ভুক্তভোগীর সন্তানেরা ঝরু এর কাছে কাগজপত্র ফেরত চাইলে তিনি বলেন কাগজপত্র সব হারিয়ে গেছে। এ বিষয়ে এলাকাবাসীর কাছে জানতে চাইলে, অনেকেই ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, শাহার আলি একজন ট্রেনিংপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এবং মজিবর রহমান ঝরু তার কাছ থেকে সব কাগজপত্র নিয়ে গিয়েছে। ভুক্তভোগী শাহার আলীর কাছে হিলি সেক্টরে ভারতের মেহেদীপুর ক্যাম্পে ট্রেনিং সার্টিফিকেটের ফটোকপি আছে যা মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক মরহুম আব্দুল জলিল সাহেবের স্বাক্ষরিত। বিষয়টি অনুসন্ধানে গেলে, মোঃ মজিবর রহমান ঝরু সাক্ষাৎকারে কাগজপত্র নেয়ার কথা অস্বীকার করেন। এবং খরচ বাবদ তিনশত টাকা নেয়ার কথা স্বীকার করেন। টাকাটা কি বাবদ নিয়েছেন জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, মুক্তিযোদ্ধা কার্ড করার জন্য আবেদন ফি বাবদ নেয়া হয়েছে। সনদপত্র ছাড়া কিভাবে আপনি আবেদন করার জন্য টাকা নিলেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি কোন উত্তর দিতে পারেননি।

এমনকি তিনি তার যুদ্ধকালীন কোন ট্রেনিং সার্টিফিকেটের তথ্য দিতে পারেননি। কোন সেক্টরে কোন কমান্ডারের তত্ত্বাবধানে যুদ্ধ করেছেন তিনি যথাযথ কোন উত্তর দিতে পারেননি। ভুক্তভোগীর পরিবারের দাবি, শাহার আলী একজন ট্রেনিংপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা হয়েও প্রতারণার শিকার হয়েছেন। তার ছেলেরা কৃষিকাজ করে কোন রকমে জীবন যাপন করছে। অন্যদিকে মজিবর রহমান ঝরু মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও তার চারজন সন্তান সরকারি চাকরিজীবী। ভুক্তভোগী শাহার আলী বলেন, “দেশের মাটি কে ভালবেসে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম এই শেষ বয়সে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি পেলে মনটা ভরে যেত। সেই সাথে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে মজিবর রহমান ঝরু এর বিচার ও আমার যাবতীয় মুক্তিযুদ্ধকালীন সনদপত্র ফেরত চাই”।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ :