কামরুল হাসান
নিজ সফলতার দ্বার উন্মোচন করতে
না বুঝিয়া অন্যের প্রতি হইয়াছেন ক্ষুব্ধ।
আসিবে না সফলতা,
ইহা আপনার নিজের ধ্বংসের রঙ্গমঞ্চ।
অন্যকে দোষারোপে কেহ বড় নাহি হয়
স্বল্প সময়ের ব্যবধানে সে ব্যর্থ হয়ে যায়।
শত উপকার করা সত্ত্বেও নেই কোনো নাম,
অন্যের কটু কথায় তাহার নামেই করে বদনাম।
সবক্ষেত্রে রাজনৈতিক মনোভাব চলে না ভাই,
কিছু ক্ষেত্রে সর্বোত্র ভালোবাসা পায় ঠাঁই।
বিবেচনার মঞ্চে বসে অন্যায়ের প্রশ্রয়?
এ তো কখনো কারো কাছেই কাম্য নয়।
কথার মাঝে হলে ভুল শুধরে দিতে হয়,
তবে সে ভুলের গীবত করা-
উন্নত মস্তিষ্কের কাজ নয়।
পচে গেছে ভাবনা আজ, উঠেছে প্রচুর গন্ধ,
ছাড়তে হবে এবার বুঝি তাহাদের সৎসঙ্গ।
অন্যের কথায় কান দিয়ে-
যে চিলকে গালি দেয়,
কি করে সম্ভব তাহাকে বুদ্ধিমান বলা?
ক্রমানুসারে নিজের জন্য ডেকে আনে বিপর্যয়।
সময় থাকিতে শুধরানোর কাজ সেরে ফেলা উত্তম,
নতুবা নিজের ধ্বংস নিজেই করিবে সুগম।
ভালোবাসা রইলো তাদের প্রতি,
যারা নিজেদের ধ্বংসের রঙ্গমঞ্চ করিতেছেন তৈরি।
Leave a Reply